বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ / পহেলা বৈশাখ রচনা ২০২৪

Contents
বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ সূচনাঃপহেলা বৈশাখের পিছনের ইতিহাসঃ যেভাবে পহেলা বৈশাখ উৎসবে পরিনত হলোঃ বৈশাখের গুরুত্বঃ নববর্ষ উদযাপনের বৈশিষ্ট্যঃ বাংলা নববর্ষ যেভাবে পালিত হয়ঃ বিভিন্ন দেশে নববর্ষঃ নিশি অবসান, ওই পুরাতন বর্ষ হল গত! আমি আজি ধূলিতলে এ জীর্ণ জীবন করিলাম নত। বন্ধু হও, শত্রু হও, যেখানে যে কেহ রও ক্ষমা করো আজিকার মতো পুরাতন বরষের সাথে পুরাতন অপরাধ যত।বাংলা নববর্ষের তাৎপর্যঃ “হে চির নতুন আজি এ দিনের প্রথম গানে জীবন আমার উঠুক বিকশি তোমার গানে।”বৈশাখের অপকারিতাঃ উপসংহারঃ শেষ কথাঃ পহেলা বৈশাখ রচনা
এই ব্লগপোষ্টে বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ সম্মন্ধে লিখেছি। যারা পহেলা বৈশাখ অনুচ্ছেদ রচনা লিখে সার্চ করেছিলেন তারা আমাদের এই পহেলা বৈশাখ পোষ্টি সামনে পেয়েছেন।

বাংলা নববর্ষের অপর নাম পহেলা বৈশাখ। যা প্রতিটি বাঙালির নিজস্ব উৎসব। এদিন ঢাকার রমনার বটমূলে পালিত হয় সবচেয়ে বড় নববর্ষ উৎসব। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হয়। বাঙালির হালখাতা, নাচ, গান, আবৃত্তি, নাটক, গম্ভীরার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হয়। এরকম নানা আয়োজনে বাংলার ঐতিহ্য এই বাংলা পহেলা বৈশাখ। আরও পড়ুন বাংলা নববর্ষ বাংলা প্রবন্ধ রচনা।

বাংলা নববর্ষ রচনা সহজ
সূচনাঃ
পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাঙালী সংস্কৃতিরশ পালিত অন্যতম একটি ঐতিহ্য। এটা বাংলাদেশের প্রধান উৎসব যা বাঙ্গালির সংস্কৃতির শিকড়ের সাথে বাঙ্গালির বন্ধনকে প্রতিনিধিত্ব করে। এটি বাংলা বছরের ও বাংলা মাসের প্রথম দিন এবং ইংরেজি বছরের ১৪ এপ্রিল। বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা এবং বিশ্বব্যাপী সমস্ত বাঙালিদের মধ্যে পালিত হয় এই বাংলা নববর্ষ। এছাড়াও পহেলা বৈশাখের মূল আকর্ষণ “পান্তা-ইলিশ“। যা এই দিনে ধনী-গরীব নির্বিশেষ সকলে খায়।

পহেলা বৈশাখের পিছনের ইতিহাসঃ
ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় মানুষ কিছু আনন্দ এবং স্মৃতিকে আপন করে নেয়। আর এ আপন করে নেওয়ার বিভিন্ন স্তর এবং সময়ের পথ ধরে সংস্কৃতির বিকাশ। প্রতিটি জাতি ও সভ্যতা সংস্কৃতির মাধ্যমে খুঁজে পায় তার নিজস্ব অনুভূতি এবং স্বকীয় বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশী ও বাঙালী জাতি হিসেবে, ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আমাদের এমন একটি উঠসব হল পহেলা বৈশাখ। কোন কোন ঐতিহাসিক বলেন বাংলা বর্ষপঞ্জি এসেছে ৭ম শতকের হিন্দু রাজা শশাঙ্কের কাছ থেকে। আকবরের সময়ের অনেক শতক আগে নির্মিত দুটি শিব মন্দিরে বঙ্গাব্দ শব্দটির উল্লেখ পাওয়া যায়। আর এটাই নির্দেশ করে, আকবরের সময়ের আরও অনেক আগেও বাংলা বর্ষপঞ্জির অস্তিত্ব ছিল। বৈদিক আচার অনুষ্ঠানের জন্য কোন সময়ে কি কাজ হবে এধরনের ধারণা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

বৈদিক যুগের জ্যোতিঃশাস্ত্রে পারদর্শীগণ তখন মহাকাশের বিভিন্ন জ্যোতিষ্কের চলাফেরা দেখে সময় সম্পর্কিত হিসাব নিকাশ ও এই সব আচার অনুষ্ঠানের দিন নির্ধারণ করার কাজ করতেন। জ্যোতিঃশাস্ত্র বিষয়ক পাঠ ছিল ছয়টি প্রাচীন বেদাঙ্গ বা বেদ সংক্রান্ত ছয়টি প্রাচীন বিজ্ঞানের একটি- যেগুলো হিন্দুধর্মগ্রন্থের অংশ। বৈদিক আচার অনুষ্ঠানের জন্য প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতি একটি উন্নত ও পরিশীলিত সময় নির্ণয় কৌশল এবং বর্ষপঞ্জি প্রস্তুত করে। হিন্দু বিক্রমী বর্ষপঞ্জির নামকরণ করা হয় বিক্রমাদিত্যের নাম অনুসারে, এটা শুরু হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৫৭ অব্দ থেকে। ভারত ও নেপালের অনেক স্থানের মত গ্রামীণ বাঙ্গালী সম্প্রদায়ে বাংলা বর্ষপঞ্জির কৃতজ্ঞতা বিক্রমাদিত্যকে দেয়া হয়। কিন্তু অন্যান্য অঞ্চলে খ্রিষ্টপূর্ব ৫৭ অব্দে সেই বর্ষপঞ্জির সূচনা হলেও বাংলা বর্ষপঞ্জি শুরু হয়েছিল ৫৯৩ খ্রিষ্টাব্দে। প্রথম বাঙালি নৃপতি ছিলেন শশাঙ্ক। ৫৯৩ সালের( ৩ মাসের একটু বেশি) রাজা শশাঙ্ক গৌড়ের নৃপতি লাভ করেন। আর আমাদের বাংলা সন সেই সময় থেকে গণনা হয়ে আসছে। অর্থাৎ রাজা শশাঙ্কই বাংলা সন এর প্রবর্তক।
যেভাবে পহেলা বৈশাখ উৎসবে পরিনত হলোঃ
১৯১৭ সালে আধুনিক নববর্ষের নিদর্শন হিসেবে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা হিসেবে “শুভ নববর্ষ” উদ্ভাবন করা হয়। যা ব্রিটিশদের জয়লাভ কামনা করে পূজা এবং হোম কির্তনের আয়োজন করা হয়েছিল। আর তারপর থেকেই শুরু করা হয় আধুনিক নববর্ষ পালন।

আরও পড়ুনঃ বাল্যবিবাহ রচনা | Child Marriage Essay in Bengali
বৈশাখের গুরুত্বঃ
ঢাকায় পহেলা বৈশাখের সবচেয়ে জমকালো উদযাপন হয় কিন্তু আজকাল ঢাকা ছাড়াও অন্যান্য সকল জেলায় খুব জাঁকজমকভাবে পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ পালিত হয়। বৈশাখ উদযাপন শুরু হয় ভোরবেলা রমনায় বটগাছের নিচে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা, ‘এষো হে বৈশাখ’ গানের মাধ্যমে ছায়ানটের সুন্দর পরিবেশনার মাধ্যমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা সকালের দিকে সকলে মিলে রাস্তায় নেমে পড়ে।

শোভাযাত্রায় প্রতিবছর দেশের সংস্কৃতি ও রাজনীতির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক একটি ভিন্ন ধরনের থিম থাকে। লোকেরা রঙিন মুখোশ এবং ভাস্কর্য সাথে নিয়ে আনন্দ ও চেতনায় ফেটে মিছিলে অংশগ্রহণ করে। মহিলারা লাল পাড়ের সাদা শাড়ি এবং পুরুষরা পাঞ্জাবি পায়জামা পরিধান করে। যা আমাদের বাংলাদেশী সংস্কৃতির ও ঐতিহ্য বহন করে। মেয়েরা রঙিন ফুল দিয়ে তাদের চেহারা শোভা পায় এবং শিশু ও বড়রা রং দিয়ে তাদের মুখে ছবি আঁকে। হাজারো মানুষের ভিড়ে নগরীর রাস্তাগুলো ব্যস্ত হয়ে ওঠে। এবং এই দিনে সবাই একে অপরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানায়।

নববর্ষ উদযাপনের বৈশিষ্ট্যঃ
পহেলা বৈশাখ প্রতিটি বাঙ্গালির অতীতের সকল দুঃখ-কষ্ট, রাগ-অভিমানকে দূর করে দিয়ে সকলকে একই সুতায় বেঁধে দেয়। এই দিনে পুরনো সকল বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন একসাথে হয়। সকলে নতুন পোশাক পড়ে রমনার বটমূলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে নৃত্য, সঙ্গীত, আবৃতি সহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। এছাড়াও এই দিনে প্রত্যেক ব্যবসায়ীরা তাদের গত বছরের হাল খাতা হিসাব-নিকাশ করে বন্ধ করে ও নতুন করে হাল খাতা খোলে এবং সবাইকে মিষ্টি বিতরন করে।

আরও পড়ুনঃ আমাদের গ্রাম রচনা ক্লাস 7 | আমাদের গ্রাম রচনা ক্লাস 6 | আমাদের গ্রাম রচনা

বাংলা নববর্ষ যেভাবে পালিত হয়ঃ
বাংলা নববর্ষের ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ হয়ে উঠেছে এই পহেলা বৈশাখের বৈশাখী মেলা। শহর ও গ্রাম সব জায়গাতেই বৈশাখী মেলাকে ঘিরে সব ধর্মের ও সব বয়সের মানুষ ভিড়। বিভিন্ন ধরনের খেলনা, শো-পিস, অভিনব জিনিসপত্র ইত্যাদি প্রদর্শনের জন্য বিভিন্ন স্টল তৈরি করা হয়। নাগরদোলা এই মেলার প্রধান আকর্ষণ। সব বয়সের মানুষ নাগরদোলায় ওঠে।

সুন্দর সুন্দর হাতে তৈরি বিভিন্ন ধরনের মুখোশ এবং ঐতিহ্যবাহী কৃষিজাত দ্রব্য, কারূপণ্য, লোকশিল্পজাত পণ্য, কুটির শিল্পজাত পণ্য, হস্তশিল্পজাত পণ্য, মৃৎশিল্পজাত পণ্য ইত্যাদি বিক্রি করা হয়। এবং বাঙ্গালীরা ঐতিহ্যবাহী খাবার যেমন “পান্তা ভাত, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ এবং ভাজা ইলিশ মাছ” খেয়ে বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি তাদের ভালবাসা প্রকাশ করে। ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পিঠা, বাতাসা, মুড়ি-মুড়কি এই মেলায় বিক্রি হয় যা আমাদের মুখে গ্রামীণ স্বাদ ফিরিয়ে আনে। এছাড়াও, যাত্রাপালা, সুফি ও লোকশিল্পীদের দ্বারা জারি, সাড়ি গান পাপেট শো এবং ম্যাজিক শো পরিবেশন করা হয় যা মানুষকে আনন্দ দেয়।

গ্রামে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানের মধ্যে মুন্সীগঞ্জে ষাঁড়ের দৌড়, চট্টগ্রামে কুস্তি, নৌকাবাইচ, মোরগ লড়াই, পায়রা দৌড় ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়।

বিভিন্ন দেশে নববর্ষঃ
বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে পালিত হয় নববর্ষ। যেমনঃ পহেলা জানুয়ারি পালিত হয় খ্রিস্টানদের নববর্ষ যা এখন আমাদের দেশের কিছু মানুষও পালন করে। ধর্মীয় দিক থেকে মুহাররমের আশুরা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিমদের নববর্ষ পালিত হয়। রাশ ইহুদিদের নববর্ষ, তেত হন ভিয়েতনামিদের নববর্ষ এবং নওরোজ হল ইরানিদের নববর্ষ। নববর্ষকে যে যেই নামের ডাকুক না কেন সব নববর্ষেই সবার একটাই লক্ষ্য জীবনের সকল ক্লান্তি, গ্লানি, হতাশার অবসান হোক এবং নতুন করে নতুন বছরের ন্যায় জীবনটা আনন্দ উল্লাসে ভরে উঠুক। কবিগুরু বলেছেন-

নিশি অবসান, ওই পুরাতন
বর্ষ হল গত!
আমি আজি ধূলিতলে এ জীর্ণ জীবন
করিলাম নত।
বন্ধু হও, শত্রু হও, যেখানে যে কেহ রও
ক্ষমা করো আজিকার মতো
পুরাতন বরষের সাথে
পুরাতন অপরাধ যত।
বাংলা নববর্ষের তাৎপর্যঃ
বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ যা আমাদের বাঙ্গালির পরিচয় বহন করে। এটি আমাদের ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষ সকলের প্রানের উৎসব। এখানে নেই কারও ভেদাভেদ। এখানে সকলের একটাই পরিচয় সকলে এক সূত্রে বাঁধা আমার বাঙালি। বাংলা নববর্ষের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমরা বাংলার আসল রূপটি খুঁজে পায়। নববর্ষের অনুষ্ঠানে গ্রাম বাংলার রূপটিকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলে কিশোর-কিশোরী ছেলে-মেয়েরা। নববর্ষ আমাদের সকল পিছুটান, সকল খারাপ সময়, সকল খারাপ অভিজ্ঞতা কাটিয়ে নতুন করে এগিয়ে চলার প্রেরণা দেয় ও উজ্জীবিত করে। দুঃখের মধ্যেও বাঙ্গালী কবি বলেছেন-

“হে চির নতুন আজি এ দিনের প্রথম গানে
জীবন আমার উঠুক বিকশি তোমার গানে।”
বৈশাখের অপকারিতাঃ
পহেলা বৈশাখ যেমন মানুষের জীবনে সুখ-আনন্দ, উল্লাস, গান -বাজনা, নিয়ে এসেছে তেমনি করে মানুষের দুঃখও বয়ে নিয়ে আসে। বাংলাদেশে ষড় ঋতুর দেশ। হওয়ায় বাংলা বছরের সাথে ঋতুও আসে। বেশী ভাগ সময় পহেলা বৈশাখের আগে থেকে আবার বৈশাখের দিনে শুরু হয় প্রচন্ড কালবৈশাখী ঝড়। এই ঝড়ে গরীবের বেহাল দশা হয়। প্রচন্ড ঝড়ে গরীবের বাড়ি-ঘর নষ্ট হয়ে বা উড়ে যায়, রাস্তা-ঘাটে, বাড়ির উপর বড় বড় গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে। অনেক মানুষের প্রানহানি হয়। অনেকে গৃহহীন হয়। ফসলি জমিগুলো পানিতে ডুবে যায়। এই সময় আম-কাঠাল, জাম গাছে কুড়ি হয় কিন্তু ঝড়ের প্রভাবে সেসব নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় নদীর পানি বেড়ে যায় যার ফলসরূপ নদী ভাঙ্গন হয় এবং তাতে প্রান যায় অনেকের। এছাড়াও আরও অনেক ধরনের অপকারিতা আছে এই বৈশাখ মাসের।

আরও পড়ুনঃ বাংলা নববর্ষ রচনা 15 পয়েন্ট
উপসংহারঃ
পহেলা বৈশাখ একটি রঙিন দিন যা আমাদেরকে আমাদের সংস্কৃতি এবং আমাদের ঐতিহ্যেকে মনে করিয়ে দেয়। এ উৎসবটি বাঙালির জাতীয় চিন্তা-চেতনা, কৃষ্টি-কালচারের এক বিশেষ দিক; যা ধর্ম-বর্ণ ও সকল সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে। এভাবেই পহেলা বৈশাখ প্রতি বছর আমাদের জীবন থেকে গত এক বছরের সকল খারাপ দূরে সরিয়ে নতুন জীবন উপহার দিক। এবং এভাবেই পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশের গ্রামীন ঐতিহ্যকে বার বার ফিরিয়ে আনুক।

শেষ কথাঃ পহেলা বৈশাখ রচনা
আমরা পহেলা বৈশাখ নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের এই পহেলা বৈশাখ অনুচ্ছেদ রচনা, পোস্টে পহেলা বৈশাখ রচনা ও বাংলা নববর্ষ রচনা ১০০০ শব্দ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *