আমরা আজকের এই পোস্টে আমরা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা তুলে ধরব। আসলে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে যতই বলব ততই কম হবে। তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত নেতা। অসংখ্য নেতা-কর্মী আসবে যাবে কিন্তু তার মত নেতা কেউ হবে না।
কেননা তিনি সাধারণ বাঙালী মানুষের জন্য ভাবতেন কখনো নিজের জন্য ভাবতেন না। আর বর্তমানে নেতাকর্মীরা শুধু নিজের সুখ শান্তির কথা ভাবে, সাধারণ মানুষের কথা ভাবেই না বললেই চলে। চলুন এবার জেনে নেয়া যাক সেই মহান নেতাকে নিয়ে কিছু বিখ্যাত কবিতা। আর এই ১৫ আগস্ট কবিতা আবৃত্তি এর ভিডিও আমরা পোষ্টে সংযুক্ত করে দিয়েছি।
প্রিয় পাঠকগন, পৃথিবীতে খুব কম মানুষই আছে যারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে চেনে না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে বাঙালি জাতির জনক হিসেবে পরিচিত। তিনি ছিলেন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তার প্রত্যাকটি কথা এবং তার প্রত্যাকটি কাজ বাঙালি জাতির জন্য অবিস্মরণীয়। যতদিন বাঙালি জাতি থাকবে ততদিন তাকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে। কেননা তার প্রতি কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। তিনি হলেন বর্তমানের ছেলে-মেয়েদের আদর্শ। ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা জানুন এখানে। আপনারা নতুন এই ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস আলোচনা | ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পোষ্টটি পড়তে পারেন।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি যারা করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই পোস্টটি সেরা একটি পোস্ট হতে যাচ্ছে। এখানে আমরা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছন্দ, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছোট কবিতা এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছোটদের কবিতা আবৃত্তি করা যায় এমন কবিতাগুলোর সমন্বয় করেছি। তাই আপনারা দেরি না করে সবগুলি কবিতা দেখে নিন। আশাকরি আপনাদের কাজে লাগবে।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা
এই পোষ্টের শুরুতে আমরা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিদের কবিতা গুলো আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব। চলুন দেরি না করে দেখে নেয়া যাক ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা। ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা ইতিপূর্বে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। আপনি যদি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করতে চান তবে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন।
কবিতার নাম: বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান
কবিতা লিখেছেন: আতিক সিয়াম
মুজিব বাংলার শ্রেষ্ট সন্তান
টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম।
যার জন্য এই বাংলার মাটি
হয়েছে আজ ধন্য।
নেতা নয়কো
মহান নেতা
এই বাংলার
জাতির পিতা।
বাঙ্গালীদের জাগায় সাহস ,
জাগায় মনে শক্তি।
মুজিব তুমি জাতির পিতা
রইলো শ্রদ্ধা ভক্তি।
কবিতার নাম: কালো রাত
কালো রাত
ভীষণ কা’লো রাত
একটি দেশের ইতিহাসে
এক আধার ঘন কা’লো রাত।
থমকে গিয়েছিলো
একটি দেশ।
অভিভাবক হীন করেছে ,
করেছে নিঃশেষ।
সে রাতের পর
কবির কলমের কালি ফুরিয়েছিলো।
কবিতার লাইন গুলো
হয়ে আছে অসমাপ্ত।
একটি জাতিকে
করা হয়েছে পিতৃহীন।
সে রাতের পর,
মানুষ মানুষ চিনতে পারে নাহ।
জাতির স্বপ্ন
ভেঙ্গে যায় সে রাতে।
জাতি হারিয়েছে তার চোখ।
যে চোখে ছিলো
একটি সোনার বাংলা স্বপ্ন।
সে রাতে
১৮টি গু’লি একটি দেহে বিদ্ধ হয়নি ।
বিদ্ধ হয়েছে
একটি জাতির বুকে।
সে রাতের পর
ঘুমিয়ে গেছে একটি জাতি।
কেউ আর জাগিয়ে তুলে নি
তারপর।
সে জাতি পেলো না
তার স্বপ্ন দ্রষ্টাকে
স্বপ্নের সোনার বাংলা দেখাতে।
সে জাতি হারালো
হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালীকে।
হারালো তার জন্মদাতাকে।
সে হারানোর রাত
১৫ আগষ্টের রাত।
দেশ গড়ার কারিগর
গায়ে র’ক্ত মেখে
নিলো চির বিদায়।
হারিয়ে যাবে না সে কভূ
হৃদজয়ী সে কারিগর।
বেচে রবে ততদিন ,
যত দিন এই বাংলা আছে ,
যতদিন এই আকাশ বাতাস
বাংলার আছে।
যতদিন বাঙ্গালী নামের একটি জাতি আসে।
মুজিব একটি জাতিতে একবারেই আসে।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি যারা করবেন তাদের জন্য নিন্মুক্ত কবিতা সমূহ খুবই চমৎকার হবে বলে আমরা আশা করি। কবি শরিফ আহমাদ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা লিখেছেন, যে কবিতাগুলো আপনি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা অনুষ্ঠানে নির্দ্বিধায় পরিবেশন করতে পারবেন।
শোক দিবসঃ লেখক শরিফ আহমাদ
ঐতিহাসিক শোক দিবসের রক্ত ঝরা গল্প,
লিখছি ছড়ায় অল্প!
আগষ্ট মাসের পনেরো তারিখ,
আধার ঘেরা রাতে,
দেশদ্রোহীরা হামলা চালায়,
মহান নেতার গা’তে।
তার আরো যে স্বজন ছিলো,
পায় যেখানে যাকে,
হত্যা করে তাকে।
দেশ প্রকৃতির রঙিন স্বপ্ন,
শেষ করেছে তারা,
ওদের একদিন বিচার হবে,
কেউ পাবে না ছাড়া।
প্রতি বছর আগষ্টের সেই,
দিন করা হয় স্মরণ,
হয় বুকের রক্ত ক্ষরণ।
বঙ্গবন্ধুর ছড়াঃ লেখক শরিফ আহমাদ
বঙ্গবন্ধুর ছড়া লিখতে,
ইতিহাসের পাতায় টিকতে,
যেই দিয়েছি হাত,
তার কাহিনী অশ্রু ঝরায়,
রাতের পরে রাত।
আমার সাথে রাতের তারা,
বন-বনানীর নিঝুম পাড়া,
সবাই দিলো যোগ,
বঙ্গবন্ধুর চলে যাওয়ায়,
সবার মনে শোক।
শোকের থেকে শক্তি নিয়ে,
তার প্রতি প্রেম-ভক্তি নিয়ে,
লিখছি ছড়া রোজ,
তার মতো এক মহান নেতা,
বিশ্ব করে খোঁজ।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা সমূহ
আপনারা যারা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছোট কবিতা পছন্দ করেন তাদেরকে বলছি, আপনারা লেখক শরিফ আহমাদ বঙ্গবন্ধু চির সুখে থাকুক ছোট ছড়া লিখতে পারেন। আমি নিশ্চিত বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠানে আপনি এই ছড়াগুলো থেকে যে কোন একটি ছড়া পছন্দ করে সাজিয়ে গুছিয়ে বলবেন।
চির সুখে থাকুকঃ লেখক শরিফ আহমাদ
বঙ্গবন্ধুর নাম
এই পৃথিবীর সবাই জানে
দেয় সকলে দাম ,
গরিব-দুঃখির আপন ছিলেন তিনি
বাঙালিরা তার কাছে আজ ঋণী।
শ্রেষ্ঠ ভাষণ তার
দুনিয়াতে এমন নজীর
আর হবে না আর,
তিনি ছিলেন স্বাধীনতার মূলে
দেশ গড়েছেন শান্তি সুখের ফুলে ।
আজকে তিনি নেই
শোক দিবসে লাখো মানুষ
হারিয়ে ফেলে খেই,
কত মানুষ দুআ মাহফিল করে
চির সুখে থাকুক মাটির ঘরে ।
বঙ্গবন্ধুর নামেঃ লেখক শরিফ আহমাদ
স্কুলের এক অনুষ্ঠানে, …
খুব আনন্দ হাসি-গানে
বলতে হবে ছড়া,
তাই হয়েছে বন্ধ খোকার পড়া ।
কোন ছড়াটা হবে কেমন
আবৃত্তি হয় যেমন যেমন
সবকিছু নেয় শিখে,
ছড়া পাঠে যায় যেন সে টিকে ।
অনুষ্ঠানে হাজার মানুষ
যায় উড়িয়ে কথার ফানুস
সবার সামনে গিয়ে,
হঠাৎ করে খোকার হলো কি-এ ।
কবির মতো চলতে থাকে
নতুন ছড়া বলতে থাকে
বঙ্গবন্ধুর নামে,
হয় বিজয়ী ভালোবাসার খামে ।
বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে ছড়া কবিতা:
মুজিব মানে – লেখক শরিফ আহমাদ
মুজিব মানে মুক্ত আকাশ
ঝলমলে এক রবি
মুজিব মানে রক্তে আঁকা
স্বাধীনতার ছবি ।
মুজিব মানে স্বপ্ন আশা
আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা
লাল গোলাপের ঘ্রাণ,
মুজিব মানে বাংলাদেশের প্রাণ ।
মুজিব মানে ন্যায়ের শাসন
ঐতিহাসিক দেওয়া ভাষণ
জেগে ওঠার সুর,
মুজিব মানে আলোর সমুদ্দূর ।
মুজিব মানে গানের ছন্দ
ত্যাগের মাঝে খুব আনন্দ
বিজয়ের উল্লাস,
মুজিব মানে শান্তি-সুখের বাস ।
মুজিব মানে বীর বাঙালির
সজাগ রাখা দৃষ্টি
মুজিব হলো আল্লাহপাকের
অপূর্ব এক সৃষ্টি।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা ও উক্তি
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছোট কবিতা, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছোট কবিতা রয়েছে এখানে। আপনার পছন্দের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা খুজে নিন এবং আবৃত্তি করুন।
জাতির পিতাঃ লেখক শরিফ আহমাদ
জন্ম থেকে শুধু তোমার
নাম মোবারক শুনেছি
বীর গাঁথা সব গল্প শুনে
দেখার স্বপ্ন বুনেছি ।
স্বপ্নে তোমায় দেখবো বলে
কতো মান্নত করেছি
তোমার নামে গান কবিতা
শব্দ মালায় গড়েছি ।
নিত্য তোমার ভাষণ শুনি
শুনি তোমার কাহিনী
বীর বাঙালি কেমনে ভাগায়
পাক হানাদার বাহিনী ।
তোমার জন্য দেশ পেয়েছি
তুমি বইয়ের পাতাতে,
জাতির পিতা থাকবে তুমি,
সবার হৃদয়- মাথাতে ।
১৫ আগস্ট সম্পর্কে কবিতা
ইতিহাসের নায়ক
শরিফ আহমাদ
মুজিব তুমি জাতির পিতা
গরীব দুঃখীর পরম মিতা
সবাই পাগল শুধু তোমার জন্য
ধন্য তুমি ধন্য ।
তুমি ইতিহাসের নায়ক
আগুন জ্বলা সুরের গায়ক
তোমার ভাষণ কাঁপায় যেন বিশ্ব
সবাই তোমার শিষ্য ।
তোমার জন্য দেশ পেয়েছি
শক্তি সাহস বেশ পেয়েছি
কৃতজ্ঞ তাই শহুরে লোক-চাষী
তোমায় ভালোবাসি ।
কবিতার নামঃ স্বাধীন বাংলাদেশ
আপনি যদি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা উৎসর্গ করতে চান, তবে আপনি স্বাধীন বাংলাদেশ নামক কবিতাটি বঙ্গবন্ধু নামে উৎসর্গ করতে পারেন। আমরা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা পোস্টে সঠিকভাবে লেখাটি উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
সে এক কালো শো’ষণের দিন
শকুনেরা’ একটি দেহ ছিড়ে খাবে বলে
ষড়যন্ত্র’ আটে।
দেহে ছড়িয়ে দিতে চায়, বিষা’ক্ত রস।
দেহ পেতে চায় নিজের করে।
নিলাম ডেকেছে পূর্ব পাড়ার হাটে।
দেহে থাকা কোষ গুলো
মৃত’ প্রায় আর আতঙ্কে থাকে।
শকু’নের ছায়া পড়লো
খেয়ে দিতে চায় মুখ মন্ডল টাকে।
গলায় বি’ষ ঢুকিয়ে
কন্ঠ খেতে আটে ফন্দি।
উত্তপ্ত কোষ ও র’ক্ত কোষের তেজে
কন্ঠ খেতে ব্যর্থ হয়।
তাই হৃদপিন্ডকে করেছে বন্দি।
দেহে তখন হৃদপিন্ডের বড় প্রয়োজন
কোষ গুলো উত্তপ্ত হয়ে উঠে।
হৃদপিড তখন মুক্ত হয় ,
তবে হৃদপিন্ড তখনও শান্ত নয়।
শকু’ন দেহের উপর ছোবল মেরে
নিতে চায় সব লুটে।
শকুন সর্বত্র ব্য’র্থ হয়ে
দেহের প্রতিনিধি চায়।
চায় নিজে দেহে প্রতিনিধিত্ব করে
যেনো সব চুষে শুষে খায়।
সেখানেও ব্য’র্থ হয় শকুনেরা
শকুন তখন দিশেহারা।
জোর করে হামলে পড়ে
দেহের উপর তারা।
হৃদপিন্ড দেহকে বাঁচাতে
কোষগুলোকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখায়।
কোষ গুলোকে জাগায় শক্তি,
তাদের সংগ্রামী হয়ে বাঁচতে শেখায়।
হৃদপিন্ড আবারও বন্দি হয়
হায়ে’না শকুনের হাতে।
তার দেখানো স্বপ্ন মিশে থাকে
কোষ গুলোর সাথে।
যতই ঝড় আসে
কেউ পিছু হাটেনি তাতে।
শুকুনেরা হাঁপিয়ে যায়,
পরাজয় দেখে তারা,
দেহের মগজ খেতে চায়।
তারপরও ব্যর্থ হয়ে
ফিরে যায়।
একটি দেহ স্বাধীন হয়।
হৃদপিন্ডর নেতৃত্বে জন্ম নেয়
একগুচ্ছ স্বাধীন কোষকলা।
সে কোষ কলা একটি জাতি
যার নাম বাঙ্গালী।
আর সে দেহ একটি
স্বাধীন দেশ।
বাংলাদেশ।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
মুজিব নিয়ে কবিতা
প্রিয় পাঠকগন অনেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা লিখে অনুসন্ধান করে থাকি। আর তাই আপনাদের জন্য আজকে এই পোস্টে শেয়ার করতে চলেছি এমন কিছু কবিতা যেগুলো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা হয়েছে। বিখ্যাত কবি জসীমউদ্দীন ও নির্মলেন্দু গুণ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা লিখেছেন সেই কবিতাগুলো উল্লেখ করা হবে।
রাজনীতির কবি
রশীদ এনাম
টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিল রাজনীতির এক কবি
মনের তুলিতে স্বপ্ন এঁকেছিল স্বাধীন বাংলার ছবি।
তাঁর ভাষণে জাদু আছে, আছে স্বদেশপ্রীতি
স্বাধীন বাংলায় আজও রচিত হয় তাঁর নামেতে গীতি।
দামাল ছেলেটির কণ্ঠ শুনলে আজও হৃদয় কাঁদে
আগস্ট এলে কবিরা সবাই শোকগাথা গান বাঁধে।
এই কবিরই আত্মত্যাগে দেশের মানুষ ঋণী
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু নামে তাঁকে সবাই চিনি।
তাঁর নামে কর্ণফুলীতে ভাসাই ভালোবাসার সাম্পান
এই বাংলার অপর নাম কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মুজিব মানে
এম এ রহমান
মুজিব মানে বজ্রকণ্ঠ
শত্রুর কাঁপা বুক
মুজিব মানে প্রলয়শিখা
শত্রুর পোড়া মুখ।
মুজিব মানে স্বাধীনতা
আঁধার তাড়া সূর্য
মুজিব মানে অসীম সাহস
রণাঙ্গনের তূর্য।
মুজিব মানে দেশের ছবি
বুকের মধ্যে ধারন
মুজিব মানে শত্রুচোখে
দেশকে দেখা বারন।
মুজিব মানে চিরসবুজ
বাংলাদেশের হাসি
মুজিব মানে সোনার বাংলা
তোমায় ভালোবাসি।
তোমার জন্য পেয়েছি স্বাধীনতা
নাহিদ হোসাইন
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
রেসকোর্স ময়দানের সেই বজ্রধ্বনি
লাল–সবুজের কোটি বাঙালি
চিরদিনই তোমার নিকট ঋণী।
বঙ্গবন্ধু তুমি জন্মেছিলে বলে
স্বাধীনতা তাই এসেছে চলে।
তোমার কারণে পেয়েছি এই স্বাধীনতা
মানব না তাই কারও পরাধীনতা।
স্বাধীনকামী বাঙালি তোমায় করেছিল বিশ্বাস
পরাধীনতার শিকল ভেঙে লিখেছ নতুন ইতিহাস।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি অবিসংবাদিত নেতা,
তুমি জন্মেছিলে বলেই পেয়েছি আজ এই স্বাধীনতা।
মুজিব মানে বাংলাদেশ
রশীদ এনাম
টুঙ্গিপাড়ার দস্যি ছেলে নামটি তাঁর মুজিবুর রহমান
মধুমতী নদী কালের সাক্ষী আজও আছে বহমান।
কে বা জানত, দুরন্ত খোকা হৃদয়পটে আঁকবে সোনার দেশ,
৭ মার্চে তাঁর ডাকেতে গর্জে উঠল স্বদেশ।
বঙ্গোপসাগরের জলরাশির চাদরে বোনা পদ্মা–মেঘনা–যমুনা
টুঙ্গিপাড়ায় হলো তাঁর শেষের ঠিকানা।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজও কানে বাজে সেই বিশ্ববিখ্যাত ভাষণ
নিজভূমেতে বিজয় নিশান ওড়ানোই ছিল তাঁর মিশন।
মুজিব মানে স্বাধীন বাংলায় পতাকার পতপত শব্দ
বঙ্গবন্ধুর হাতে হয়েছিল পাকবাহিনী জব্দ।
মুজিব মানে গরিব কৃষকের মুখে এক চিলতে হাসি
মুজিব মানে শস্যখেতে রাখাল বাজায় বাঁশি।
মুজিব মানে এক দুরন্ত কিশোর, আজও যেন গর্জে ওঠে বেশ।
মুজিব মানে মা, মাটি ও মাতৃভূমি বাংলাদেশ।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
১৫ আগস্ট সম্পর্কে কবিতা আবৃত্তি
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কবিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখা হয়েছে। যারা জাতীয় শোক দিবস কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন। তাদের জন্য বিখ্যাত কবিগনের লেখা ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কবিতা নিচে দেয়া হয়েছে। যে কবিতাগুলোর মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন ধরনের জাতীয় শোক দিবস কবিতা লেখা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
ধন্য সেই পুরুষ: শামসুর রাহমান
ধন্য সেই পুরুষ নদীর সাঁতার পানি থেকে যে উঠে আসে
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে;
ধন্য সেই পুরুষ, নীল পাহাড়ের চূড়া থেকে যে নেমে আসে
প্রজাপতিময় সবুজ গালিচার মত উপত্যকায়;
ধন্য সেই পুরুষ হৈমন্তিক বিল থেকে যে উঠে আসে
রঙ বেরঙের পাখি ওড়াতে ওড়াতে।
ধন্য সেই পুরুষ কাহাতের পর মই-দেয়া ক্ষেত থেকে যে ছুটে আসে
ফসলের স্বপ্ন দেখতে দেখতে।
ধন্য আমরা, দেখতে পাই দূরদিগন্ত থেকে এখনো তুমি আসো,
আর তোমারই প্রতীক্ষায়
ব্যাকুল আমাদের প্রাণ, যেন গ্রীষ্মকাতর হরিণ
জলধারার জন্যে। তোমার বুক ফুঁড়ে অহংকারের মতো
ফুটে আছে রক্তজবা, আর
আমরা সেই পুষ্পের দিকে চেয়ে থাকি, আমাদের
চোখের পলক পড়তে চায় না,
অপরাধে নত হয়ে আসে আমাদের দুঃস্বপ্নময় মাথা।
দেখ, একে একে সকলেই যাচ্ছে বিপথে অধঃপাত
মোহিনী নর্তকীর মতো
জুড়ে দিয়েছে বিবেক-ভোলানো নাচ মনীষার মিনারে,
বিশ্বস্ততা চোরা গর্ত খুঁড়ছে সুহৃদের জন্যে
সত্য খান খান হয়ে যাচ্ছে যখন তখন
কুমোরের ভাঙ্গা পাত্রের মতো,
চাটুকারদের ঠোঁটে অষ্টপ্রহর ছোটে কথার তুবড়ি,
দেখ, যে কোন ফসলের গাছ
সময়ে-অসময়ে ভরে উঠেছে শুধু মাকাল ফলে।
ঝলসে-যাওয়া ঘাসের মত শুকিয়ে যাচ্ছে মমতা
দেখ, এখানে আজ
কাক আর কোকিলের মধ্যে কোনো ভেদ নেই।
নানা ছলছুতোয়
ধন্য সেই পুরুষ, যাঁর নামের ওপর রৌদ্র ঝরে চিরকাল,
গান হয়ে
নেমে আসে শ্রাবণের বৃষ্টিধারা, যাঁর নামের ওপর
কখনো ধুলো জমতে দেয় না হাওয়া,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের উপর পাখা মেলে দেয় জ্যোৎস্নার সারস,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের উপর পতাকার মতো
দুলতে থাকে স্বাধীনতা,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের ওপর ঝরে
মুক্তিযোদ্ধাদের জয়ধ্বনি।
স্বৈরাচারের মাথায় মুকুট পরাচ্ছে ফেরেব্বাজের দল।
দেখ, প্রত্যেকটি মানুষের মাথা
তোমার হাঁটুর চেয়ে এক তিল উঁচুতে উঠতে পারছে না কিছুতেই।
তোমাকে হারিয়ে
আমরা সন্ধ্যায়, হারিয়ে যাওয়া ছায়ারই মতো হয়ে যাচ্ছিলাম,
আমাদের দিনগুলি ঢেকে যাচ্ছিল শোকের পোশাকে,
তোমার বিচ্ছেদের সংকটের দিনে
আমরা নিজেদের ধ্বংসস্তূপে বসে বিলাপে ক্রন্দনে
আকাশকে ব্যথিত করে তুললাম ক্রমাগত; তুমি সেই বিলাপকে
রূপান্তরিত করেছো জীবনের স্তুতিগানে, কেননা জেনেছি –
জীবিতের চেয়েও অধিক জীবিত তুমি।
জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ রফিক আজাদ
এই সিঁড়ি
রফিক আজাদ
এই সিঁড়ি নেমে গেছে বঙ্গোপসাগরে,
সিঁড়ি ভেঙে রক্ত নেমে গেছে –
বত্রিশ নম্বর থেকে
সবুজ শস্যের মাঠ বেয়ে
অমল রক্তের ধারা বয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে।
মাঠময় শস্য তিনি ভালোবাসতেন,
আয়ত দু’চোখ ছিল পাখির পিয়াসী,
পাখি তাঁর খুব প্রিয় ছিল –
গাছ-গাছালির দিকে প্রিয় তামাকের গন্ধ ভুলে
চোখ তুলে একটুখানি তাকিয়ে নিতেন,
পাখিদের শব্দে তাঁর, খুব ভোরে, ঘুম ভেঙে যেত।
স্বপ্ন তাঁর বুক ভরে ছিল,
পিতার হৃদয় ছিল, স্নেহের-আর্দ্র চোখ –
এ দেশের যা-কিছু তা হোক না নগণ্য, ক্ষুদ্র
তাঁর চোখে মূল্যবান ছিল –
নিজের জীবনই শুধু তাঁর কাছে খুব তুচ্ছ ছিল;
স্বদেশের মানচিত্র জুড়ে পড়ে আছে
বিশাল শরীর …
তাঁর রক্তে এই মাটি উর্বর হয়েছে
সবচেয়ে রূপবান দীর্ঘাঙ্গ পুরুষ
তাঁর ছায়া দীর্ঘ হতে হতে
মানচিত্র ঢেকে দ্যায় সস্নেহে আদরে
তাঁর রক্তে প্রিয় মাটি উর্বর হয়েছে –
তাঁর রক্তে সবকিছু সবুজ হয়েছে।
এই সিঁড়ি নেমে গেছে বঙ্গোপসাগরে,
সিঁড়ি ভেঙে রক্ত নেমে গেছে –
স্বপ্নের স্বদেশ ব্যেপে
সবুজ শস্যের মাঠ বেয়ে
অমল রক্তের ধারা বয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছড়া কবিতা
প্রিয় পাঠক আপনাদের ধৈর্য ও শেখার আগ্রহ থেকে আমরা অনুপ্রানিত। আর সেই থেকে আমরা প্রতিনিয়ত আপডেট করে যাচ্ছি আমাদের এই পোষ্ট। আপনারা এখানে আরো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছড়া কবিতা পাবেন।
বঙ্গবন্ধু কবিতা লিখেছেন হুমায়ূন আহমেদ
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি খুব জনপ্রিয় কবিতা হল “বঙ্গবন্ধু” এই কবিতাটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করতে পারবেন আপনারা। খুব সহজে মুখস্ত করা যাবে এবং সাবলীল ভাষায় উচ্চারণ ও আবৃত্তি করা যাবে। আশা করি এই কবিতাটি আপনাদের খুব পছন্দ হবে।
বঙ্গবন্ধু তুমি আমার প্রাণের প্রিয়,
শহীদ তুমি আমার হৃদয়ের শহীদ।
তোমার নাম আমার জীবনের স্বপ্ন,
তোমার মুখ আমার দৃষ্টির সব দৃশ্য।
তোমার হস্তে আমি শিখব মুক্তি,
তোমার উদ্দেশ্যে আমি সকল কাজ।
তোমার চেতনা আমার মনে জ্বলে,
তোমার স্বপ্ন আমার জীবনে বাজে।
তুমি যে সূর্য আমার আকাশের উজ্জ্বল,
তুমি যে হাওয়া আমার মনের পাখি।
তুমি যে স্বপ্ন আমার জীবনটি সকল,
তুমি যে বিজয় আমার জীবনের পথি।
বঙ্গবন্ধু কবিতাঃ শফিকুল ইসলাম
বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠো বাংলাদেশ
তোমার জন্মদিন আসে নয় তোমার মৃত্যুর দিনে
তোমার মৃত্যুর দিনে আমরা বেদনার কান্নায় লুকিয়ে আছি,
বিপ্লবের পথে তোমার গল্প সুনি এখনো আমরা সবাই
বঙ্গবন্ধু বলে কিছু নয় তোমার সমস্ত কাজই,
তোমার প্রেম প্রতি ধারার মতো সবাই তোমার পাশে দাঁড়িয়ে আছি,
তোমার প্রতি ভালোবাসা সবার হৃদয়ে আছে নিত্যদিন,
তোমার প্রতি শ্রদ্ধা আমরা সবাই জানি তোমার সম্পর্কে সত্য জানি
বঙ্গবন্ধু তুমি সবসময় আমাদের হৃদয়ে রয়ে গেছে,
তোমার প্রেম এখনো জ্বলছে আমাদের হৃদয়ে সব দিন,
বিপ্লবের পথে তোমার নাম সবাই শুনে সত্য শিখি
তুমি সবসময় হয়ে থাকবে আমাদের হৃদয়ে রয়ে গেছে।
এই পোষ্ট রিলেটেড অন্যান্য পোষ্ট>>
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা ১০০০ শব্দ | বঙ্গবন্ধুর জীবনী বাংলা রচনা
- শেখ রাসেল রচনা ২০০ শব্দ | আমার ভাবনায় শেখ রাসেল রচনা
- বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট | বিজয় দিবস রচনা
- ১৫ আগস্ট সম্পর্কে রচনা | জাতীয় শোক দিবস
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা ২০ পয়েন্ট | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- স্বাধীনতা দিবস রচনা ২০০ শব্দ | মহান স্বাধীনতা দিবস রচনা
শেষ কথা
আশা করি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা খুঁজে পেয়েছেন। উল্লিখিত কবিতাগুলো ব্যবহার করে আপনি সহজেই বঙ্গবন্ধুর ওপর কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। যারা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা লিখেছেন তাদের কবিতা আমরা এখানে উপস্থাপন করেছি। 1975 সালের 15ই আগস্ট আমাদের বাঙালি জাতির জন্য একটি অত্যন্ত দুঃখজনক দিন। ওই দিন একই বাড়িতে একে একে ২৬ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে ঘাতকরা।
সেদিন বঙ্গবন্ধুর পরিবারের মাত্র ১৭ জন শহীদ হন। নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় পুরো বঙ্গবন্ধু পরিবার। সেদিন যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের প্রতি আমাদের পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতাটি সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানান। সব বিষয়ে প্রতিদিন নতুন নতুন নিবন্ধ পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।