পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ | পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ সহজ

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ

আমাদের এই ওয়েবসাইটে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি এই পোষ্টে আপনাদের স্বাগতম। আমরা প্রতিনিয়তই বাংলা ব্যাকরণ এর কোন না কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকি। যাহা আপনাদের পাঠ্যপুস্তক এর সাথে সাথে আমাদের এই ওয়েব পেজ এ সেই সকল বাংলা ব্যাকরণ এর বিষয়গুলো বিভিন্ন উপকারে আসবে। এমনই একটি বাংলা ব্যাকরণ এর সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত বিষয় হচ্ছে ভাব সম্প্রসারণ। যা আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত আলোচনা করে থাকছি।

আজও আপনাদের একটি ভাবসম্প্রসারণ নিয়ে আলোচনা করব। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে আরো অন্যান্য ভাব-সম্প্রসারণ নিয়ে আমরা এই ওয়েবসাইটে আলোচনা করব। আজকে ভাব সম্প্রসারণ এ আলোচনা করা হবে সেটি বাংলা ব্যাকরণ এর গুরুত্বপূর্ণ ভাব সম্প্রসারণ পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ। বিশেষ করে থেকে ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ,নবম, দশম শ্রেণীর পর্যন্ত এই ভাব-সম্প্রসারণ বিভিন্ন পরীক্ষায় এসে থাকে। 

    পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ    

আপনারা আমাদের এই পেজে এই ভাব-সম্প্রসারণ লিখে সার্চ দিলেই বিস্তারিত পেয়ে যাবেন। যা আপনাদের মূল বইয়ের সাথে এই ভাব সম্প্রসারণ অনেক উপকার করবে। সমসাময়িক বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে। চলুন আমরা আমাদের আজকের ভাব সম্প্রসারণ এর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি।

মূলভাবঃ 

শ্রম কল্যাণ বয়ে আনে। শ্রম ব্যতীত কোনাে জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না।

সম্প্রসারিত ভাবঃ

সৃষ্টিকর্তা মানুষকে শক্তি ও বুদ্ধিমত্তা প্রদান করেছেন পরিশ্রম করার জন্য। বিনা পরিশ্রমে কোনাে কিছু অর্জন করা যায় না। কথায় বলে, ‘পরিশ্রমে ধন আনে, পুণ্যে আনে সুখ। পরিশ্রম দ্বারা মানুষ সৌভাগ্যের স্বর্ণ শিখরে আরােহণ করতে পারে। পরিশ্রমী ব্যক্তি আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী হয়। বিদ্যা, যশ, মান, প্রতিপত্তি ইত্যাদি সব কিছুর মূলে রয়েছে পরিশ্রমী ব্যক্তির নিরলস সাধনা। সব ধন-সম্পদ বা ঐশ্বর্যের মূলে রয়েছে পরিশ্রম। শ্রম দ্বারা ভাগ্যের চাকা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব যা শ্রমবিমুখ মানুষের কাছে অলৌকিক মনে হবে। পৃথিবীতে যে জাতি যত বেশি পরিশ্রমী, সে জাতি তত বেশি উন্নত। ডা. লুৎফর রহমান বলেন, “যে জাতির মানুষ শ্রমশীল, যারা জ্ঞান সাধনায় আনন্দ অনুভব করে, তারা জগতে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করে। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মনীষীগণ তাদের নিরলস সাধনা ও শ্রম দ্বারা খ্যাতির শ্রেষ্ঠ আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। প্রাণিজগতের ক্ষুদ্র কীট মৌমাছিও তার নিরলস শ্রম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে মধুপূর্ণ মৌচাক তৈরি করতে সমর্থ হয়। যে কৃষক রােদ-বৃষ্টি সহ্য করে কঠোর পরিশ্রম করতে পারে, সে-ই কেবল সােনার ফসল ফলাতে পারে। পক্ষান্তরে, যে ব্যক্তি শ্রমৃবিমুখ হয়ে দুটি হাত গুটিয়ে বসে থাকে সে তার ভাগ্যকেও নিষ্ক্রিয় করে রাখে। ব্যক্তি কিংবা জাতীয় জীবনে সে কোনাে অবদান রাখতে পারে না। তাই জীবনে উৎকর্ষ ঘটাতে পরিশ্রমের বিকল্প নেই।

মন্তব্যঃ

মানুষের যাবতীয় সৌভাগ্যের মূলে রয়েছে তার পরিশ্রম। পরিশ্রমী ব্যক্তি যথার্থই ভাগ্যবান।
আরও পড়ুন>> 
  1. পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর ভাবসম্প্রসারন
  2. আমার প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা | প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা
  3. বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা | ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা
  4. ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
আরও পড়ুনঃ  ভাব সম্প্রসারণ: জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো

    পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ সহজ    

মূলভাবঃ

মানুষ নিজেই নিজের সৌভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। পরিশ্রম যার একমাত্র হাতিয়ার।

সম্প্রসারিত ভাবঃ

জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালীদেরকে আমরা সৌভাগ্যবান বলে থাকি। মনে করি, ভাগ্যই তাদের জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালী হতে সাহায্য করে। আসলে পৃথিবীতে ভাগ্য বলতে কিছু নেই। মানবজীবনে সফলতা লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। বিদ্যার্থীমাত্রই যথারীতি পরিশ্রম করে বিদ্যার্জন করে এবং অর্জিত বিদ্যার বদৌলতে মান-সম্মান ও ধনসম্পদ অর্জন করে। জীবন মানেই সংগ্রাম।
আর এ সংগ্রামে টিকে থাকতে হলে, জয়লাভ করতে হলে, পরিশ্রম ছাড়া বিকল্প নেই। মানুষ ইচ্ছা করলেই নিরলস প্রচেষ্টা ও অক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা নিজের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। তবে সমাজ সংসারে এমন অনেক কর্মবিমুখ অলস আছে যারা আকাশ-কুসুম কল্পনা করে সময় কাটায়, যা তাদেরকে কখনই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করে না, বরং তাদের জীবনকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে। পরিণামে দুঃখ-দৈন্যতায় পতিত হয়ে ভাগ্যকে দোষারােপ করে। কিন্তু তারা জানে না সৃষ্টিকর্তা স্বেচ্ছাপ্রণােদিত হয়ে কারাে ভাগ্যের উন্নয়ন করে না, যদি না সে তার নিজের ভাগ্যোন্নয়নে সচেষ্ট হয় অর্থাৎ পরিশ্রম করে।
মানব ইতিহাস পর্যালােচনা করলে দেখা যায় যে, সৃষ্টির সূচনালগ্নে অসহায় মানুষেরা যখন হিংস্র প্রাণীর উপদ্রব ও বৈরী প্রকৃতির নির্মমতার হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য বুকফাটা আহাজারি শুরু করেছিল, তখন কোনাে ঐশীশক্তি বা দেবতা তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি। তখন মানুষই একে অন্যের সাহায্যার্থে এগিয়ে এসেছে এবং পরস্পরের সাহায্য-সহযােগিতায় বৈরী প্রকৃতির সাথে নিরলস সংগ্রাম করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছে।
সুতরাং সাফল্য লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। পরিশ্রম ছাড়া কোনাে ব্যক্তি, দেশ ও জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না।

মন্তব্যঃ

পরিশ্রম ছাড়া জীবনে সফলতার কথা চিন্তাও করা যায় না। সাফল্য অর্জন করতে হলে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।
আরও পড়ুন>> 
  1. পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর ভাবসম্প্রসারন
  2. আমার প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা | প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা
  3. বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা | ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা
  4. ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
আরও পড়ুনঃ  পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন ভাব সম্প্রসারণ

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ for class 6

মূলভাবঃ 

সমাজ ও জাতির অগ্রগতির জন্যে শ্রম এক অপরিহার্য উপাদান। কোনোকিছু অর্জন করতে হলে নিরলস পরিশ্রম ও একনিষ্ঠ সাধনার বিকল্প নেই। পরিশ্রমের মাধ্যমেই মানুষ রচনা করেছে মানবসভ্যতার বুনিয়াদ এবং করেছে বিরূপ ভাগ্যের পরিবর্তন। পরিশ্রম মানবসমাজের সৌভাগ্য ও উন্নতির শ্রেষ্ঠ উপায় । পৃথিবীর সব কাজই পরিশ্রম সাপেক্ষ। যথােপযুক্ত শ্রমের দ্বারাই মানবজীবনের সৌভাগ্যের সূচনা হয়। কাজেই ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনের সর্বত্র পরিশ্রমই উন্নতির মূল চাবিকাঠি।

ভাবসম্প্রসারণঃ

পরিশ্রম ছাড়া ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে না। যারা শুধু ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল তারা অলস এবং শ্রমবিমুখ হয়। “ভাগ্যে থাকলে পাব’এমন আশার ওপর নির্ভর করে বসে থাকলে জীবনে কেউ কোনোদিন উন্নতি করতে পারবে না। আসলে সৌভাগ্য নিয়ে কেউ জন্মগ্রহণ করে না। পৃথিবীতে সবাই শূন্য হাতে আসে। পৃথিবীতে আসার পর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে বিরূপ ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে হয়। সততার সাথে যথার্থ পথে পরিশ্রম করলে সৌভাগ্য নিজেই এসে ধরা দেয়। পৃথিবীতে যারা সফল হয়েছেন, তারা সবাই  ছিলেন অনলস পরিশ্রমী। কৃষক ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে বসে থেকে ফসল ফলায় না। তাকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে পরিশ্রমের মাধ্যমে ফসল উৎপন্ন করতে হয়। আধুনিক বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, তারা নিরলস পরিশ্রম করেই উন্নতির শীর্ষে আরোহণ করেছে। একমাত্র শ্রমশক্তিই তাদের কাঙ্ক্ষিত সাফল্যে স্বর্ণদ্বারে পৌঁছে দিয়েছে। অন্যদিকে শ্রমবিমুখ, অলস জাতি অভিশপ্ত জীবনের বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছে। মনে রাখতে হবে, পরিশ্রম ছাড়া দুনিয়াতে ভালো কিছু অর্জিত হয় না। তাই বলা হয়েছে, পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।

মন্তব্যঃ 

জীবনে সফলতা অর্জনের জন্যে পরিশ্রম অপরিহার্য। যে জাতি যত বেশি নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করে, সে জাতি তত বেশি উন্নত জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়। তাই ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করা উচিত।

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ ssc

মূলভাবঃ 

শ্রম ব্যতীত কোনাে জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না। শ্রম কল্যাণ বয়ে আনে। 

ভাবসম্প্রসারণঃ

সৃষ্টিকর্তা মানুষকে বুদ্ধিমত্তা ও শক্তি প্রদান করেছেন পরিশ্রম করার জন্য। বিনা পরিশ্রমে কোনাে কিছু অর্জন করা যায় না। কথায় বলে, ‘পরিশ্রমে ধন আনে, পুণ্যে আনে সুখ। পরিশ্রম ছাড়া মানুষ সৌভাগ্যের স্বর্ণ শিখরে আরােহণ করতে পারে না। পরিশ্রমী ব্যক্তি স্বাবলম্বী ও আত্মনির্ভরশীল হয়। বিদ্যা, মান, যশ, প্রতিপত্তি ইত্যাদি সব কিছুর মূলে রয়েছে পরিশ্রমী ব্যক্তির নিরলস সাধনা। সব ধন-সম্পদ বা ঐশ্বর্যের মূলে রয়েছে পরিশ্রম। শ্রম দ্বারা ভাগ্যের চাকা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব যা শ্রমবিমুখ মানুষের কাছে অলৌকিক মনে হবে। পৃথিবীতে যে জাতি যত বেশি পরিশ্রমী, সে জাতি তত বেশি উন্নত। ডা. লুৎফর রহমান বলেন, “যে জাতির মানুষ শ্রমশীল, যারা জ্ঞান সাধনায় আনন্দ অনুভব করে, তারা জগতে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করে। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মনীষীগণ তাদের নিরলস সাধনা ও শ্রম দ্বারা খ্যাতির শ্রেষ্ঠ আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। প্রাণিজগতের ক্ষুদ্র কীট মৌমাছিও তার নিরলস শ্রম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে মধুপূর্ণ মৌচাক তৈরি করতে সমর্থ হয়। যে কৃষক রােদ-বৃষ্টি সহ্য করে কঠোর পরিশ্রম করতে পারে, সে-ই কেবল সােনার ফসল ফলাতে পারে। পক্ষান্তরে, যে ব্যক্তি শ্রমৃবিমুখ হয়ে দুটি হাত গুটিয়ে বসে থাকে সে তার ভাগ্যকেও নিষ্ক্রিয় করে রাখে। ব্যক্তি কিংবা জাতীয় জীবনে সে কোনাে অবদান রাখতে পারে না। তাই জীবনে উৎকর্ষ ঘটাতে পরিশ্রমের বিকল্প নেই।

মন্তব্যঃ 

মানুষের যাবতীয় সৌভাগ্যের মূলে রয়েছে তার পরিশ্রম। পরিশ্রমী ব্যক্তি যথার্থই ভাগ্যবান। তাই বলা হয়, পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।

শেষ কথাঃ 

আজকের উপরোক্ত যে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ভাবসম্প্রসারণ টি নিয়ে আলোচনা করা হল নিশ্চয়ই আপনাদের ভাল লেগেছে। আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটের যতটুকু পেরেছি সুন্দর সহজ এবং ভাবে উপস্থাপনা চেষ্টা করেছি। আপনারা বেশি বেশি করে এই ওয়েবসাইট পেজে ভিজিট করুন এবং অন্যান্যদের ভিজিট করতে বলুন। আমরা বাংলা ব্যাকরণ এর আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিশদ আকারে এই ওয়েবসাইট পেজে আলোচনা করব। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন। অন্যান্য বিষয়ে দ্রুত আপডেট পেতে আমাদের Whatsapp group এ যুক্ত হোন। 
আরও পড়ুন>> 
  1. পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর ভাবসম্প্রসারন
  2. আমার প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা | প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা
  3. বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা | ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা
  4. ১৫ আগস্ট সম্পর্কে উপস্থিত বক্তৃতা | ১৫ আগস্ট সম্পর্কে বক্তৃতা
Thank You All

About the Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like these

Share via
Copy link