অনেকেরই মাথায় চিন্তা আসে, মানুষের মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা কত এবং কিভাবে কাজ করে। এই প্রতিবেদনে আপনি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।
যখনই আপনি একটি মোবাইল বা ল্যাপটপ কিনবেন, সেই গ্যাজেটের কার্যকারিতা জানতে এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলি যেমন:- RAM, ROM ইত্যাদি ভালো করে দেখে নিতে হবে। একইভাবে, সেই গ্যাজেটে কতটা ডেটা সংরক্ষণ করা যাবে তা সম্পূর্ণরূপে মেমরির উপর নির্ভর করে।
কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন একজন মানুষের মস্তিষ্ক যদি এত কিছু মনে রাখতে পারে তাহলে তার মেমোরি কত জিবি (গিগাবাইট) হতে পারে। মস্তিষ্কে তথ্য সঞ্চয়ের কোন সীমা আছে কি?
এই প্রতিবেদনটি মানুষের মস্তিষ্ক সম্পর্কে আপনাকে একটি চমকপ্রদ তথ্য প্রদান করবে। তাই সম্পূর্ন আর্টিকেল মন দিয়ে পড়ুন।
মেমরি বা স্টোরেজের একক হলো বাইট এবং মানুষের মস্তিষ্কে তথ্য সঞ্চয়ের একক হল নিউরন। আমাদের নিউরন মস্তিষ্কের স্টোরেজ এবং প্রক্রিয়াকরণের জন্য গুরুত্বপূর্ন।
ফলস্বরূপ, বিজ্ঞানীরা নিউরনের কার্যকারিতার মাধ্যমে মানব মস্তিষ্কে কত গিগাবাইট মেমরি রয়েছে তা জানতে পেরেছেন। এবং আমরা তা আজকের লেখাতে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মানুষের মস্তিষ্কের নিউরনের গঠন চিন্তার ওপর ভিত্তি করে।এক গবেষণায় বলা হয়েছে, মানুষের মস্তিষ্ক কত গিগাবাইট তা হিসাব করা সম্ভব হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের মত অনুযায়ি, একটি নিউরন অন্য নিউরনের সাথে প্রায় হাজার বার যোগাযোগ করতে পারে, যা প্রায় ২.৫ পেটাবাইট মেমরির সমান। তবে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মানুষের মস্তিষ্কে কতটুকু স্মৃতিশক্তি আছে তা বের করা খুবই কঠিন।এ নিয়ে অনেক গবেষণা করা হলেও সঠিক উত্তর এবং তথ্য পাওয়া যায়নি।
তথ্য সূত্রঃ AAjtak