জানুন বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিত

Contents
বাংলাদেশের গ্যাস ক্ষেত্র কয়টি | বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্রশেষ কথা, FAQs: বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিতকোনটি বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র? বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?তিতাস গ্যাস আবিষ্কার করেন কে? তিতাস গ্যাস কি ধরনের প্রতিষ্ঠান?তিতাস গ্যাস ফিল্ড কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
অনেকেই বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিত এ বিষয়ে জানার আগ্রহ আপনাদের অনেকের মধ্যেই রয়েছে। আর তাই আমাদের ওয়েবসাইটে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বাংলাদেশে বর্তমানে কয়টি গ্যাস ক্ষেত্র রয়েছে? এবং বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে।

জানুন বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিত
বাংলাদেশ বা পৃথিবীর যেকোনো দেশের জন্য গ্যাস একটি অমূল্য সম্পদ। বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় সহ মানুষের যেকোনো ক্ষেত্রে জ্বালানী গ্যাসের প্রয়োজন রয়েছে। সকলেই জানি যে এসকল অমূল্য সম্পদ গুলো মাটির নিচ থেকে উত্তোলন করার প্রয়োজন হয়। আর সে ক্ষেত্রে কিছু গ্যাসক্ষেত্রের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। বাংলাদেশের সর্বমোট ৩১ টি গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে। আজকে এই ব্লগ পোষ্টে আমি আপনাদেরকে বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র কোনটি এবং এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব। বন্ধুরা কে না চায় নিজের যন্ত নিতে? আর তাই আমরা আপনাদের জন্য সাজেস্ট করছিঃ নিজের দৈনন্দিন যত্ন ও পরিচর্যা | নিজের যত্ন নেওয়ার উপায়।

আরও পড়ুনঃ বিএসসি নার্সিং এর বেতন কত এবং বিএসসি নার্সিং এর ভবিষ্যৎ
বাংলাদেশের গ্যাস ক্ষেত্র কয়টি | বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র
বর্তমানে বাংলাদেশের ৩০তম গ্যাসক্ষেত্র শ্রীকাইল পূর্ব-১। বাপেক্স কোম্পানি ২০২০ সালে কুমিল্লায় এই গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করে।

৩০ তম গ্যাসক্ষেত্রে বর্তমানে 0.071 ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের মজুদ রয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় 1955 সালে সিলেটের হরিপুর জেলায়। আর সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া গেছে সিলেটের জোকিগঞ্জে।

বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ২৮টি গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন হিসাব অনুযায়ী, মোট গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা ৩১টি। তিতাস গ্যাসক্ষেত্র বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র।

তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রটি বামনবাড়িয়ায় 1962 সালে পাকিস্তান অয়েল কোম্পানি দ্বারা আবিষ্কৃত হয় এবং 1957 সালে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

শেষ কথা,
আমরা আপনাদের জানাতে চাই যে, ৩০তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে কোনো সঠিক তথ্য আমাদের কাছে পৌঁছায়নি। যখনই আমরা এই সম্পর্কে আরও তথ্য পাব, আপনাকে অবশ্যই এই নিবন্ধটির মাধ্যমে আপডেট জানানো হবে।

আরও পড়ুনঃ Kakapo: পৃথিবীর দীর্ঘতম জীবিত তোতাপাখি কাকাপো, ১০০ বছর বাঁচে কাকাপো
মূলত আজ আমরা বাংলাদেশের ৩০তম গ্যাসক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশের ৩০তম গ্যাসক্ষেত্র এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে আজকের এই লেখায়।

আজকের লেখাটি হয়তো আপনার ভালো লেগেছে, আপনি নিচে মন্তব্যের মাধ্যমে এই সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্ন আমাদের জানাতে পারে। আমরা চেষ্টা করব আপনাদের সঠিক উত্তর দেবার।

যে কোন প্রয়োজনে আমরা সবসময় আপনার পাশে আছি আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো করুন।

FAQs: বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিত
কোনটি বাংলাদেশের ৩০ তম গ্যাসক্ষেত্র?
বর্তমানে ২৮টি গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে, তবে মূল সংখ্যা ৩১টি। ৩০তম গ্যাসক্ষেত্রটি শ্রীকাইল পূর্ব-১।

বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম গ্যাসক্ষেত্র হচ্ছে তিতাস।

তিতাস গ্যাস আবিষ্কার করেন কে?
পাকিস্তানের অয়েল কোম্পানী তিতাস গ্যাস আবিষ্কার করে।

আরও পড়ুনঃ কিভাবে এবং কেন পরীক্ষায় পাস নম্বর ৩৩ হলো?
তিতাস গ্যাস কি ধরনের প্রতিষ্ঠান?
পেট্রোবাংলার অধীনে দেশের ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানির মধ্যেও তিতাস সবচেয়ে বড়। দেশে বিতরণ করা মোট গ্যাসের 56.17 শতাংশ তিতাসের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়। তিতাসের গত পাঁচ বছরের গ্যাস ক্রয়ের পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এ সময়ে কোম্পানিটির গ্যাস সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে।

তিতাস গ্যাস ফিল্ড কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
20 নভেম্বর 1964 সালে কোম্পানি আইনের অধীনে তিতাস একটি মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। 28 এপ্রিল, 1968 সালে, সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার স্টেশনে গ্যাস সরবরাহের মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের কার্যক্রম শুরু হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *